একনজরে রাসূল (স) কে জানুন pdf download, মাওলানা মোফাজ্জল হক বই pdf download, ek nojore rasul sa ke janun pdf download, |
একনজরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনচিত্র
জন্ম: ১২ রবিউল আউয়াল মতান্তরে ৯ রবিউল আউয়াল ৫৭১ খ্রিস্টাব্দে (৫৭০ খ্রি. প্রচলিত মত) সোমবার সুবহে সাদিকের সময় মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন।
নাম: মুহাম্মদ (আল্লাহর পক্ষ থেকে আহমদ)
পিতা: : আবদুল্লাহ
মাতা: আমেনা বিনতে ওয়াহাব
দাদা: আবদুল মোতালিব
দাদি: ফাতেমা বিনতে আমর
নানা: ওয়াহাব ইবনে মান্নাফ ইবনে জোহরা
নানি: বারা বিনতে আবদুল উযযা
চাচা: ৯ জন। হারেছ, যুবায়ের, আবু তালিব, হামজা, আবু লাহাব, গাইদাক, মাকহুম, সাফারক, আব্বাস।
ফুফু ৬ জন: বায়েজা, বাররা, আস্তিকা, ছাফিয়া, আরোয়া, উমাইয়া।
ভাই-বোন: রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছাড়া তাঁর বাবা মার কোনো সন্তান ছিল না।
পিতার মৃত্যু: ব্যবসার উদ্দেশ্যে গমনের পথে মদিনায় মারা যান। বয়স ২৫ বছর, তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মায়ের গর্ভে। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর তাঁর মা, দাদা আবদুল মোত্তালিবের নিকট সংবাদ দিলে তিনি অত্যন্ত খুশি হয়ে নাতির নাম রাখলেন মুহাম্মদ। সপ্তম দিনে নাতির খাতনা করালেন (এ রকম আরবের রেওয়াজ ছিল)। অন্য বর্ণনায় পাওয়া যায়, তিনি খাতনা করা অবস্থায় জন্মগ্রহণ করেছিলেন। মা আমেনা ৭ দিন দুধপান করানোর পর আবূ লাহাবের দাসী সাওবিয়া তাকে ৮ দিন দুধ পান করান। আরবের নিয়ম মোতাবেক ধাত্রী হালিমা বিনতে জুয়াইরের কাছে তাঁকে সোপর্দ করলেন। দু' বছর বয়স হলে হালিমা দুধ পান বন্ধ করিয়ে মা আমেনার কাছে ফেরত আনলেন। ইচ্ছে ছিল আরো কিছু দিন তার কাছে থাকুক। মা আমেনা এ ইচ্ছা পূরণ করে ছেলেকে আবার তাঁর কাছে ফিরিয়ে দিলেন।
চার অথবা পাঁচ বছর বয়সে তার সিনাচাক (বক্ষ বিদীর্ণ) হয়েছিল। ইবনে ইসহাক বলেন, এ ঘটনা তিন বছর বয়সে ঘটেছিল। সিনাচাক ঘটনার পর হালিমা ভীত হয়ে শিশু মুহাম্মদকে তার মায়ের কোলে দিয়ে যান।
ছয় বছর বয়সে মা আমেনা স্বামীর কবর যিয়ারতের উদ্দেশ্যে মদীনায় যান। সাথে ছেলে মুহাম্মদ, শ্বশুর আবদুল মোত্তালিব ও স্বামীর রেখে যাওয়া দাসী উম্মে আয়মান ছিলেন।
যিয়ারত শেষে মক্কা ফেরার পথে আবওয়া নামক স্থানে মা আমেনা মারা যান। তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বয়স ছয় বছর। লালন-পালনের পুরো দায়িত্ব এসে পড়ে দাদা আবদুল মোত্তালিবের উপর।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বয়স যখন আট বছর দুই মাস দশ দিন তখন দাদা আবদুল মোত্তালিব মারা যান। দাদা মারা যাওয়ার সময় চাচা আবূ তালিবকে বলে যান নাতী মুহাম্মদের তত্ত্বাবধান করার জন্য। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বাবা আবদুল্লাহ ও আবূ তালিব দুজন এক মায়ের সন্তান।
বারো বছর বয়সে ব্যবসায়ের উদ্দেশ্যে যাত্রা
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের বয়স যখন বারো বছর তখন চাচা আবূ তালিব সিরিয়ায় বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে যাত্রা করলে তাঁকেও তিনি সাথে নিয়ে যান।
পথে পাদ্রী বুহাইরার আতিথ্য গ্রহণ করেন। তিনি আবূ তালেবকে বলেন, এই ছেলের কিছু নিদর্শন পেয়েছি, তাতে তিনি একজন মহামানব হবেন। আমাদের ধর্মীয় গ্রন্থের বর্ণনা মোতাবেক তিনি শেষ যামানার নবী হবেন। আমি তাঁর মহরে নবুওয়াতের চিহ্ন দেখতে পেয়েছি। তাঁর ঘাড়ের নিচে নরম হাড়ের পাশে একটি আপেল ফলের মতো চিহ্ন আছে।
তারপর বুহাইরা আবূ তালিবকে বলেন, এই ছেলেকে সিরিয়ায় নিয়ে যাবেন না। ইহুদীরা তাঁর ক্ষতি করতে পারে। তখন আবূ তালিব তাকে সেখান থেকে মক্কায় ফেরত পাঠান।
পনেরো বছর বয়সে ফুজ্জারের যুদ্ধ:
পনেরো বছর বয়সের সময় ফুজ্জারের যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এই যুদ্ধ ছিল দুটি গোত্রের মধ্যে- কুরাইশ ও কায়েস আইনাল। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন এবং চাচাদের হাতে তীর তুলে দিতেন।
সতেরো বছর: হিলফুল ফুজুল গঠন
ফুজ্জারের যুদ্ধের পর বনু হাশেম, বনু মোত্তালিব, বনূ আসাদ, বনু যোহরা, ইবনে কেলাব এবং বনূ তাইম ইবনে সোররা তারা সবাই আবদুল্লাহ ইবনে জুদয়ানের বাড়িতে গেলেন এবং হিলফুল ফুজুল নামে একটি অঙ্গীকারনামায় তাঁরা সংঘবদ্ধ হলেন। ফুজাইল ইবনে হারেস, ফুজাইল ইবনে দাকাহ ও মুফাজ্জাল নামক জুরহাস ও কাতুর বংশের তিনজনের নামে হিলফুল ফুজুল নাম রাখা হয়।
চব্বিশ বছর : বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে সিরিয়া গমন
২৪ বছর বয়সে দ্বিতীয় বার আবূ বকরের সাথে সিরিয়ায় বাণিজ্যে যান। ২৫ বছর বয়সে তৃতীয় বার বিবি খাদিজার মালামাল নিয়ে ঐ দেশে বাণিজ্যে যান।
পঁচিশ বছর: খাদীজা রাদিয়াল্লাহু আনহাকে বিয়ে
২৫ বছর ২ মাস ১০ দিন বয়সে তিনি বিবি খাদিজাকে বিয়ে করেন তখন বিবি খাদীজার বয়স ছিল ৪০ বছর।
পঁয়ত্রিশ বছর: হাজারে আসওয়াদ পুনঃস্থাপনে নেতৃত্ব দান
পঁয়ত্রিশ বছর বয়সে কাবাঘর মেরামতে নেতৃত্ব দেন এবং হাজরে আসওয়াদ (কালো পাথর) নিজ হাতে সরিয়ে সমূহ রক্তক্ষয়ী বিবাদের সমাধান করেন।
চল্লিশ বছর : নবুওয়াত লাভ, কুরআন নাযিল শুরু
চল্লিশ বছর বয়সে নবুওয়াত লাভ করেন। ২৭ রমযান, সোমবার হেরা পাহাড়ের গুহায় প্রথম কুরআন নাযিল শুরু হয়। ইকরা বি ইসমি রাব্বিকাল লাজি খালাকা' সূরা আলাকের প্রথম পাঁচ আয়াত নাযিল হয়।
একচল্লিশ, বিয়াল্লিশ ও তেতাল্লিশ
নবুওয়াতের প্রথম তিন বছর তিনি গোপনে ইসলাম প্রচারের কাজ করেন।
চুয়াল্লিশ বছর
নবুওয়াতের পঞ্চম বছরে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ১৫ জন সাহাবীকে আবিসিনিয়ায় হিজরতের অনুমতি দেন।
পঁয়তাল্লিশ বছর
নবুওয়াতের ষষ্ঠ বছরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চাচা হামযা রাদিয়াল্লাহু আনহু ইসলাম কবুল করেন। অতঃপর ওমরও এ বছরই ইসলাম গ্রহণ করেন।
ছেচল্লিশ বছর:
নবুওয়াতের সপ্তম বছরে চন্দ্র দ্বিখণ্ডিত করে দেখান।
ছেচল্লিশ, সাত চল্লিশ ও আট চল্লিশ বছর:
নবুওয়াতের ৭-১০ বছর অর্থাৎ ৩ বছর শিআবে আবী তালিবে বয়কট অবস্থায় থাকেন।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চেহারার সাথে পাঁচ ব্যক্তির চেহারার মিল
বনূ আবদে মান্নাফের পাঁচ ব্যক্তির চেহারার সাথে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চেহারার এত বেশি মিল ছিল যে, দূর থেকে দেখলে অথবা ক্ষীণ দৃষ্টির লোকেরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চেহারার সাথে তালগোল পাকিয়ে ফেলত। তারা হলেন,
১. আবূ সুফিয়ান ইবনে হারিস ইবনে আবদুল মুত্তালিব। তিনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চাচাত ও দুধ ভাই।
২. কুসাম ইবনে আব্বাস ইবনে আবদুল মুত্তালিব। তিনিও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চাচাত ভাই ।
৩. সায়িব ইবনে ইবায়িদ। তিনি ছিলেন, ইমাম শাফেয়ী রাহিমাহুল্লাহ'র দাদা।
৪. হাসান ইবনে আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নাতি।
৫. জাফর ইবনে আবী তালিব রাদিয়াল্লাহু আনহু। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চাচাত ভাই। আলী রাদিয়াল্লাহু আনহু'র আপন ভাই।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ছেলে-মেয়ের পরিচয়
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ছেলে ৩ জন ও কন্যা ৪ জন। ছেলেরা হলেন— ১. কাসেম, ২. আবদুল্লাহ ও ৩. ইবরাহীম। আর কন্যারা হলেন- ১. যয়নব, ২. রুকাইয়া, ৩. উম্মে কুলসুম ও ৪. ফাতেমা রাদিয়াল্লাহু আনহা।
ছেলে সন্তানদের বর্ণনা
১. কাসেম খাদীজা রাদিয়াল্লাহু আনহা'র গর্ভে জন্মগ্রহণ করেন। কাশিম খাদীজা রাদিয়াল্লাহু আনহা'র প্রথম পুত্র সন্তান। দুই বছর বয়সে তিনি মারা যান।
২. আবদুল্লাহ। তিনি খাদীজা রাদিয়াল্লাহু আনহা'র গর্ভেই জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবে মারা যান তিনি। তাঁর আরও দুটি ডাকনাম ছিল- তাহির ও তাইয়েব। অনেকে তাহির ও তাইয়েবকে দুইজন মনে করে থাকেন।
৩. ইবরাহীম: অষ্টম হিজরীতে মারিয়া রাদিয়াল্লাহু আনহা'র গর্ভে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। মাত্র ১৭/১৮ মাস বয়সে তিনি মারা যান। আবূ রাখের স্ত্রী তাঁর ধাত্রী নিযুক্ত হয়েছিলেন। জন্মের সপ্তম দিন এ শিশুর আকীকা দেওয়া ও মাথা মুণ্ডন করা হয় এবং হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালামের নামানুসারে তাঁর নাম রাখা হয় ইবরাহীম। অবশেষে ধাত্রীর ঘরেই তিনি মারা যান। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে তাঁর জানাযা পড়ান ।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের স্ত্রীগণের পরিচয়
১. খাদীজা বিনতে হুয়াইলিদ রাদিয়াল্লাহু আনহা: বয়স ৪০, বিধবা। রাসূলের বয়স ২৫ বছর। বিয়ের সন ৫৯৫ ঈসায়ী। মোহরানা ২০টি উট। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স ছিল ৬৫ বছর।
২. সওদা বিনতে যাময়া রাদিয়াল্লাহু আনহা'র: বয়স ৫০, বিধবা। রাসূলের বয়স ৫৩ বছর। বিয়ের সন ১০ নবুওয়াতী বছর। মোহরানা ৪০০ দিরহাম। মৃত্যু বয়স ৭০ বছর।
৩. আয়েশা বিনতে আবু বকর সিদ্দীক রাদিয়াল্লাহু আনহু। বয়স ৬, কুমারী। রাসূলের ৫৪ বছর। বিয়ের সন ১০ নবুওয়াতী বছর। ৯ বছর বয়সে তিনি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ঘরে আসেন। মোহরানা ৪০০ দিরহাম। মৃত্যুকালে আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা'র বয়স ছিল ৬৬ বছর।
৪. হাফসা বিনতে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহা'র: বয়স ২০, বিধবা। রাসূলের বয়স ৫৫ বছর। বিয়ের সন ৩ হিজরী। মোহরানা ৪০০ দিরহাম। মৃত্যু ৮১ বছর বয়সে ।
৫. যয়নব বিনতে খুজাইম রাদিয়াল্লাহু আনহার বয়স ২৯, বিধবা। রাসূলুল্লাহর বয়স ৫৫ বছর। বিয়ের সন ৪ হিজরী। মোহরানা ৪০০ দিরহাম। মৃত্যু বয়স ৩০ বছর।
৬. উম্মে সালমা বিনতে উমাইয়া রাদিয়াল্লাহু আনহার বয়স ৩৮, বিধবা। রাসূলের বয়স ৫৬ বছর। বিয়ের সন ৪ হিজরী। মোহরানা ১টি প্লেট, পেয়ালা ও যাঁতা। মৃত্যু বয়স ৮২ বছর।
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যেসব পোশাক পরেছেন।
- পোশাক ব্যবহারে কোনো বাধ্যবাধকতা ছিল না।
- তিনি চাদর ও লুঙ্গি পরতেন।
- তিনি জামা পোশাককে বেশি পছন্দ করতেন।
- পায়জামা পড়তেন না, তবে মিনার বাজার থেকে একটা পায়জামা কিনেছিলেন।
- সাদা কাপড় বেশি পছন্দ করতেন।
- সবুজ ও জাফরানীসহ সব রঙের কাপড় ব্যবহার করেছেন।
- মোজা পরার অভ্যাস ছিল না, তবে নাজ্জাশী বাদশাহর পাঠানো চামড়ার মোজা ব্যবহার করেছেন।
- মাথার সাথে লেগে থাকা টুপি ব্যবহার করতেন। ০ অধিকাংশ সময়ে কালো পাগড়ি ব্যবহার করতেন।
- পাগড়ির নিচে টুপি পরতেন। তার তিনটি টুপি ছিল। ১. সাদা সুতার কাজ করা। ২. ইয়ামেনি চাদর দ্বারা বানানো। ৩. কান পর্যন্ত লম্বা টুপি, কেবল সফরে মাথায় দিতেন। নামায পড়ার সময় খুলে সামনে রাখতেন।
- ইয়ামেনের ডোরাযুক্ত চাদর তিনি খুব পছন্দ করতেন।
- শেরওয়ানি কাবা পড়তেন।
- জুতা ছিল দুই ফিতা লাগানো বর্তমান সেন্ডেলের মতো।
তথ্যসূত্র:
(১) তাফসীরে ইবনে কাসীর (2) মা'আরেফুল কুরআন, (৩) তাফহীমুল কুরআন, (৪) তাফসীরে নূরুল কুরআন, (৫) সহীহ বুখারী, (৬) সহীহ মুসলিম, (৭) মুয়াত্তা মালিক, (৮) তিরমিযী, (৯) নাসায়ী, (১০) সামায়েলে তিরমিযী, (১১) ইবনে মাজাহ, (১২) আবূ দাউদ, (১৩) বায়হাকী, (১৪) মুসনাদে আহমদ, (১৫) যাদুল মায়াদ, (১৬) সীরাতে ইবনে ইসহাক, (১৭) সীরাতে ইবনে হিশাম, (১৮) সীরাতে সরওয়ারে আলম, (১৯) সিরাতুন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, (২০) সাইয়েদুল মুরসালিন, (২১) রাহীকুল মাখতুম, (২২) মহানবীর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সীরাত কোষ, (২৩) ইসলামী বিশ্ব কোষ, (২৪) আসহাবে রাসূলের জীবন কথা, (২৫) মানবতার বন্ধু মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, (২৬) বিশ্ব নবীর সাহাবী, (২৭) মহিলা সাহাবী, (২৮) আল বালাগ, (২৯) সিরাজাম মুনিরা, (৩০) রাসূলুল্লাহর বিপ্লবী জীবন, (৩১) সীরাত সংকলন, (৩২) আল কুরআনের বিষয় অভিধান, (৩৩) ইসলামের সোনালী যুগ, (৩৪) সীরাতে রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, (৩৫) রাসূলুল্লাহর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মাক্কী জীবন।
FAQ
বই: একনজরে রাসূল (স)-কে জানুন
লেখক : মাওলানা মোফাজ্জল হক
প্রকাশনী : সবুজপত্র পাবলিকেশন্স
বিষয় : সীরাতে রাসূল (সা.)
একনজরে রাসূল (স.) কে জানুন pdf download করতে নিচে ডাউনলোড বাটন ক্লিক করুন।